Translated (English) version of the story can be found here.
বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণে সরকারের কঠোর শর্ত
১৪ ডিসেম্বর ২০১১ মনু ইসলাম, বান্দরবানসামপ্রতিক সময়ে হঠাৎ করে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণের জন্যে কঠিন শর্ত আরোপ করেছে সরকার। নতুন বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সফরের জন্যে পাসপোর্ট, ভিসা এবং পররাষ্ট্র-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি থাকলেও পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থানের জন্যে বিদেশি নাগরিকদের সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে পূর্বানুমতি নিতে হবে।
এ ছাড়া নূ্যনতম একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের কোনো আদিবাসী জনগোষ্ঠী বা ধর্মীয় গোষ্ঠীর সাথে কোনো বিদেশি নাগরিক বা নাগরিকগণের আলোচনা করার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নতুন এ সিদ্ধান্তের কারণে দাতা গোষ্ঠী ও আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের প্রতিনিধি এবং এনজিওগুলোর অবাধে পার্বত্য চট্টগ্রামে আসা-যাওয়া বিঘি্নত হচ্ছে বলে জনসংহতি সমিতি এবং বিভিন্ন এনজিও অভিযোগ করেছে।
তবে সরকারি পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মানবাধিকার এবং ধর্ম প্রচারের নামে আসা বেশ কয়েকজন বিদেশির বিরুদ্ধে প্রচলিত নীতিবিরুদ্ধ এবং রাষ্ট্রের জন্যে ক্ষতিকর কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার প্রমাণ পাওয়ার পর সরকার এ ব্যবস্থা নিয়েছে।
গত ২৬ নভেম্বর পুলিশ এবং জেলা প্রশাসনকে অবহিত না করে বান্দরবান শহরের উজানিপাড়া ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ মিলনায়তনে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাথে মত বিনিময়ের একটি অনুষ্ঠান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের বাধার মুখে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন (সিএইচটি কমিশন) সদস্যরা।
দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ সময় সিএইচটি কমিশন সদস্য ড. স্বপন আদনানকে স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের তিন পৃষ্ঠার একটি সার্কুলার দেখান। ঐ সার্কুলারে সরকারি কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর সাথে যে কোন ধরনের বৈঠক বাতিল করা হয়েছে। সরকারের এ নির্দেশনার প্রতিবাদে সিএইচটি কমিশন সদস্যরা তাদের দু'দিনের সফর কর্মসূচি অসমাপ্ত রেখে ঐ দিন সন্ধ্যায় বান্দরবান ত্যাগ করেন। এর আগে জেলা প্রশাসনের পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বান্দরবান পর্যটন মোটেলে আসার পথে আরো ছয়জন বিদেশিকে পুলিশ বাধা দিয়ে রেইচা চেক পোস্ট থেকে ফেরত পাঠায়।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কাউন্সিলার কে এস মং কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সরকার যে শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাচ্ছে- সামপ্রতিক সময়ে বিদেশিদের ভ্রমণের ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত আরোপ করার মধ্য দিয়ে তা প্রকাশিত হয়েছে।'
সমপ্রতি নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) রাশেদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিদেশি নাগরিকদের অনুকূলে দেওয়া একটি অনুমতিপত্রে বলা হয়, বান্দরবান জেলার যে কোন স্থানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভ্রমণকালীণ কর্মকাণ্ড ও স্থান সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানায় সুস্পষ্ট অবহিত করে পুলিশের সহায়তায় ভ্রমণ স্থানে যাতায়াত করতে হবে। ভ্রমণ সম্পর্কে পুলিশকে অবহিত করা নির্ধারিত উদ্দেশ্য ব্যতিত কোন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয়ক কার্যক্রমে অংশ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। শুধুমাত্র পুর্ব নির্ধারিত ভ্রমণের স্থানসমূহ ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে ধর্মীয় আলোচনা এবং প্রচার সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ বা বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।
অনুমতি পত্রে আরোপিত শর্তে আরো বলা হয়, জেলা প্রশাসককে অবহিত না করে কোনো শিক্ষার্থী অথবা অভিভাবক বা অন্য কোনো ব্যক্তিকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা যাবে না এবং প্রত্যন্ত পাড়ায় প্রবেশ করে কমিউনিটিকে প্রলোভনের মাধ্যমে বা জোরপুর্বক ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ব্যঘাত ঘটানো যাবে না।
এ ছাড়া নির্দিষ্টকৃত ভ্রমণের স্থান ব্যতিত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অবস্থান সমূহে যাতায়াত ও অবস্থান না করার জন্যেও শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ ক্রমে জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এসব শর্ত আরোপ করা হয়েছে।'
তিনি জানান, ইতিপূর্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করার নামে থানচি, রুমা এবং আলীকদম উপজেলার কয়েকটি শিশুকে নিয়ে যাওয়ার সময় বেশ কয়েকজন শিশু পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ধর্ম প্রচারের নামে অজ্ঞাত উদ্দেশ্যে স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে অর্থ বিতরণের অভিযোগ রয়েছে। এসব কারণে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার শর্ত আরোপ করতে বাধ্য হয়েছে।
এদিকে বান্দরবান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবাসিক হোটেল, কটেজ এবং রিসোর্ট ব্যবস্থাপকদের কাছে পাঠানো এক পত্রে জেলা প্রশাসনের অনুমতিপত্র ছাড়া বিদেশিদের নামে কক্ষ বুকিং না দিতে অনুরোধ জানানো হয়।
ঐ পত্রে সতর্ক করা হয়- বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্যে জেলা প্রশাসনের অনুমতিপত্র ছাড়া কক্ষ বা কটেজ বুকিংকারী প্রতিষ্ঠানকে দায়ি করা হবে।
এ সম্পর্কে সংবাদপত্র বা মিডিয়াকে বক্তব্য দিতে সাহস পাচ্ছেন না হোটেল মালিকদের কেউই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হোটেল ব্যবসায়ী অভিযোগ করেছেন, নতুন শর্ত আরোপ করার কারণে এ জেলায় বিদেশি পর্যটক ও এনজিও ডোনারদের আগমন কমে গেছে।
এ পদক্ষেপ পর্যটন সমপ্রসারণের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বলেও ঐ ব্যবসায়ী আশংকা প্রকাশ করেন।
----------------------------------------------------------------------------Source: Daily Kaler Kantha
বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণে সরকারের কঠোর শর্ত
১৪ ডিসেম্বর ২০১১ মনু ইসলাম, বান্দরবানসামপ্রতিক সময়ে হঠাৎ করে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণের জন্যে কঠিন শর্ত আরোপ করেছে সরকার। নতুন বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সফরের জন্যে পাসপোর্ট, ভিসা এবং পররাষ্ট্র-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি থাকলেও পার্বত্য চট্টগ্রামে অবস্থানের জন্যে বিদেশি নাগরিকদের সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের কাছ থেকে পূর্বানুমতি নিতে হবে।
এ ছাড়া নূ্যনতম একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামের কোনো আদিবাসী জনগোষ্ঠী বা ধর্মীয় গোষ্ঠীর সাথে কোনো বিদেশি নাগরিক বা নাগরিকগণের আলোচনা করার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। নতুন এ সিদ্ধান্তের কারণে দাতা গোষ্ঠী ও আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের প্রতিনিধি এবং এনজিওগুলোর অবাধে পার্বত্য চট্টগ্রামে আসা-যাওয়া বিঘি্নত হচ্ছে বলে জনসংহতি সমিতি এবং বিভিন্ন এনজিও অভিযোগ করেছে।
তবে সরকারি পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মানবাধিকার এবং ধর্ম প্রচারের নামে আসা বেশ কয়েকজন বিদেশির বিরুদ্ধে প্রচলিত নীতিবিরুদ্ধ এবং রাষ্ট্রের জন্যে ক্ষতিকর কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার প্রমাণ পাওয়ার পর সরকার এ ব্যবস্থা নিয়েছে।
গত ২৬ নভেম্বর পুলিশ এবং জেলা প্রশাসনকে অবহিত না করে বান্দরবান শহরের উজানিপাড়া ত্রিপুরা কল্যাণ সংসদ মিলনায়তনে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাথে মত বিনিময়ের একটি অনুষ্ঠান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের বাধার মুখে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন (সিএইচটি কমিশন) সদস্যরা।
দায়িত্বরত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এ সময় সিএইচটি কমিশন সদস্য ড. স্বপন আদনানকে স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়ের তিন পৃষ্ঠার একটি সার্কুলার দেখান। ঐ সার্কুলারে সরকারি কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়া ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠীর সাথে যে কোন ধরনের বৈঠক বাতিল করা হয়েছে। সরকারের এ নির্দেশনার প্রতিবাদে সিএইচটি কমিশন সদস্যরা তাদের দু'দিনের সফর কর্মসূচি অসমাপ্ত রেখে ঐ দিন সন্ধ্যায় বান্দরবান ত্যাগ করেন। এর আগে জেলা প্রশাসনের পূর্ব অনুমতি না নিয়ে বান্দরবান পর্যটন মোটেলে আসার পথে আরো ছয়জন বিদেশিকে পুলিশ বাধা দিয়ে রেইচা চেক পোস্ট থেকে ফেরত পাঠায়।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কাউন্সিলার কে এস মং কালের কণ্ঠকে বলেন, 'সরকার যে শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন থেকে দূরে সরে যাচ্ছে- সামপ্রতিক সময়ে বিদেশিদের ভ্রমণের ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত আরোপ করার মধ্য দিয়ে তা প্রকাশিত হয়েছে।'
সমপ্রতি নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) রাশেদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিদেশি নাগরিকদের অনুকূলে দেওয়া একটি অনুমতিপত্রে বলা হয়, বান্দরবান জেলার যে কোন স্থানে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ভ্রমণকালীণ কর্মকাণ্ড ও স্থান সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানায় সুস্পষ্ট অবহিত করে পুলিশের সহায়তায় ভ্রমণ স্থানে যাতায়াত করতে হবে। ভ্রমণ সম্পর্কে পুলিশকে অবহিত করা নির্ধারিত উদ্দেশ্য ব্যতিত কোন রাজনৈতিক ও ধর্মীয় বিষয়ক কার্যক্রমে অংশ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে হবে। শুধুমাত্র পুর্ব নির্ধারিত ভ্রমণের স্থানসমূহ ব্যতীত অন্য কোনো স্থানে ধর্মীয় আলোচনা এবং প্রচার সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ বা বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।
অনুমতি পত্রে আরোপিত শর্তে আরো বলা হয়, জেলা প্রশাসককে অবহিত না করে কোনো শিক্ষার্থী অথবা অভিভাবক বা অন্য কোনো ব্যক্তিকে আর্থিক অনুদান প্রদান করা যাবে না এবং প্রত্যন্ত পাড়ায় প্রবেশ করে কমিউনিটিকে প্রলোভনের মাধ্যমে বা জোরপুর্বক ধর্মান্তরিত করতে বাধ্য করে স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ব্যঘাত ঘটানো যাবে না।
এ ছাড়া নির্দিষ্টকৃত ভ্রমণের স্থান ব্যতিত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অবস্থান সমূহে যাতায়াত ও অবস্থান না করার জন্যেও শর্ত আরোপ করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, 'স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ ক্রমে জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে এসব শর্ত আরোপ করা হয়েছে।'
তিনি জানান, ইতিপূর্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করার নামে থানচি, রুমা এবং আলীকদম উপজেলার কয়েকটি শিশুকে নিয়ে যাওয়ার সময় বেশ কয়েকজন শিশু পাচারকারীকে আটক করা হয়েছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকজন বিদেশি নাগরিকের বিরুদ্ধে ধর্ম প্রচারের নামে অজ্ঞাত উদ্দেশ্যে স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মধ্যে অর্থ বিতরণের অভিযোগ রয়েছে। এসব কারণে বিদেশিদের পার্বত্য চট্টগ্রাম ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার শর্ত আরোপ করতে বাধ্য হয়েছে।
এদিকে বান্দরবান জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবাসিক হোটেল, কটেজ এবং রিসোর্ট ব্যবস্থাপকদের কাছে পাঠানো এক পত্রে জেলা প্রশাসনের অনুমতিপত্র ছাড়া বিদেশিদের নামে কক্ষ বুকিং না দিতে অনুরোধ জানানো হয়।
ঐ পত্রে সতর্ক করা হয়- বিদেশি নাগরিকদের ক্ষেত্রে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্যে জেলা প্রশাসনের অনুমতিপত্র ছাড়া কক্ষ বা কটেজ বুকিংকারী প্রতিষ্ঠানকে দায়ি করা হবে।
এ সম্পর্কে সংবাদপত্র বা মিডিয়াকে বক্তব্য দিতে সাহস পাচ্ছেন না হোটেল মালিকদের কেউই। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন হোটেল ব্যবসায়ী অভিযোগ করেছেন, নতুন শর্ত আরোপ করার কারণে এ জেলায় বিদেশি পর্যটক ও এনজিও ডোনারদের আগমন কমে গেছে।
এ পদক্ষেপ পর্যটন সমপ্রসারণের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বলেও ঐ ব্যবসায়ী আশংকা প্রকাশ করেন।
----------------------------------------------------------------------------Source: Daily Kaler Kantha
No comments:
Post a Comment