পার্বত্য চুক্তি নিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময়
রাঙামাটি সফরে গওহর রিজভী ও নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা
২৩-১২-২০১১
প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভি ও পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা গতকাল বৃহস্পতিবার দুই দিনের সফরে রাঙামাটি এসেছেন।
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে সরকারের নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে তাঁরা বান্দরবান সফর করছেন বলে জানা গেছে।
রাঙামাটি সার্কিট হাউসে গতকাল দুপুরেই গওহর রিজভির সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা মতবিনিময় করেন। এ সময় তাঁরা পার্বত্য চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, পার্বত্য ভূমি কমিশন কার্যকর, পার্বত্য জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান, চুক্তি মোতাবেক সরকারি বিভাগ হস্তান্তরসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে আলোচনা করেন।
মতবিনিময়কালে নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য চুক্তির অধিকাংশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যেসব কার্যক্রম অবাস্তবায়িত রয়েছে, তা সচল করার চেষ্টা চলছে। তিনি আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যেসব দাবি করছেন, এর বাইরেও চুক্তি মোতাবেক স্থানীয় পুলিশ, পর্যটনসহ বিভিন্ন বিভাগ পার্বত্য জেলা পরিষদসমূহের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। তবে ভূমি কমিশনের বিষয়টি কিছুটা জটিল।’ তিনি জানান, গত মঙ্গলবার পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের ডেকে অস্ত্র উদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পক্ষে বক্তব্য দেন রাঙামাটির জেষ্ঠ সহসভাপতি ও রাঙামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান চিংকিউ রোয়াজা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মতিন। আরও বক্তব্য দেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মুছা চৌধুরী, রাঙামাটি পৌরসভার চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, রাঙামাটি সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বাঞ্চিতা চাকমা ও রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি সুনীল কান্তি দে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ও ক্য শৈহ্লা মারমা।
পরে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সচিব তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন।
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন নিয়ে সরকারের নতুন উদ্যোগের অংশ হিসেবে তাঁরা বান্দরবান সফর করছেন বলে জানা গেছে।
রাঙামাটি সার্কিট হাউসে গতকাল দুপুরেই গওহর রিজভির সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা মতবিনিময় করেন। এ সময় তাঁরা পার্বত্য চুক্তির পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, পার্বত্য ভূমি কমিশন কার্যকর, পার্বত্য জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান, চুক্তি মোতাবেক সরকারি বিভাগ হস্তান্তরসহ বিভিন্ন দাবি নিয়ে আলোচনা করেন।
মতবিনিময়কালে নববিক্রম কিশোর ত্রিপুরা বলেন, পার্বত্য চুক্তির অধিকাংশ বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যেসব কার্যক্রম অবাস্তবায়িত রয়েছে, তা সচল করার চেষ্টা চলছে। তিনি আওয়ামী লীগের নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যেসব দাবি করছেন, এর বাইরেও চুক্তি মোতাবেক স্থানীয় পুলিশ, পর্যটনসহ বিভিন্ন বিভাগ পার্বত্য জেলা পরিষদসমূহের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। তবে ভূমি কমিশনের বিষয়টি কিছুটা জটিল।’ তিনি জানান, গত মঙ্গলবার পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভায় তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের ডেকে অস্ত্র উদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ সময় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পক্ষে বক্তব্য দেন রাঙামাটির জেষ্ঠ সহসভাপতি ও রাঙামাটি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান চিংকিউ রোয়াজা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মতিন। আরও বক্তব্য দেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. মুছা চৌধুরী, রাঙামাটি পৌরসভার চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, রাঙামাটি সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ বাঞ্চিতা চাকমা ও রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি সুনীল কান্তি দে। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ও ক্য শৈহ্লা মারমা।
পরে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সচিব তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন।
---------------------------------------------------------------------------------
Courtesy: Daily Prothom-Alo
No comments:
Post a Comment