Report from NewAgeBD: http://newagebd.com/newspaper1/frontpage/15774.html
Khagrachari violence kills 4
Abdullah Juberee and Chai Thowai Marma
At least four were killed and six villages of ethnic minority people were burnt on Sunday in violence centring on land disputes in Khagrachari.
Sources in the area said that the violence had spread to Ramgarh and Manikchari in the district.
The administration banned gathering, rallies and carrying firearms by ordering Section 144 of the Code of Criminal Procedure for 24 hours at the places beginning 8:00pm Sunday as the violence was spreading.
Violence erupted when Bengali settlers began clearing the forest on 50 acres of disputed hillock, which belongs to the Marmas, near Shankhola Para at Hafchari union of Ramgarh in the afternoon.
Witnesses said that a group of Bengali settlers had gone to the hillock and begun planting banana saplings after clearing the forest about midday. Ethnic minority people then lodged protests but the Bengali settlers had not heeded them.
Ethnic minority people at one point attacked the Bengali labourers when they were sitting idle after lunch.
The injured labourer Ayub Ali died on his way to Manikchari Health Complex and Noab Ali and Sunil Sarkar died being admitted the hospital.
As the news spread, Bengali settlers attacked the villages of Shankhola, Taikarma, Sica, Riyamrang and Padachhara, home to ethnic minority people and burnt at least 60 houses in the villages.
A Marma young man, Remong Marma, was reportedly hacked to death at Shankhola, villagers said.
The Hafchari union council chairman, Cha Thowai Marma, said that the Bengali settlers had burnt down atleast 100 houses in his union.
Mongshoi Marma, a headman at Guimara, said that the villages of ethnic minority people left their homesteads for safety in the forest.
Panic gripped the entire district and ethnic minority communities at Ramgargh and Manikchari.
Violence also spilled over to Jaliapara, Manikchari upazila headquarters and Mohamuni. Shops owned by ethnic minority people at the Manikchari market place were looted and eight houses at Mahamuni were also burnt during a procession the Bengali settlers brought out in the area. The marchers were carrying a body of the three deceased.
At Jaliapara, Bengali settlers were stopping every vehicle and looking for ethnic minority people. Senior government official Jyoti Ranjan Chakma was taken off a bus there and severely beaten up.
Reports from Manikchari said that almost all the houses of the ethnic minority people on both sides of the Chittagong–Khagrachari Highway between the Manikchari district headquarters and Jaliapara were looted and most of the houses were burnt.
Vehicle movement on Chittagong–Khagrachari and Feni–Khagrachari highways came to a halt. Additional policemen and soldiers have been deployed in the two upazilas.
The superintendent of police of Khagrachari, Abu Kalam Siddique, confirmed the death of three Bengalis but could not say whether any ethnic minority people were killed in the violence. ‘We are extremely busy and cannot talk with you right now,’ he said over telephone in the evening.
The Khagrachari deputy commissioner, Anis-ul-Haque Bhuiyan, said he was informed of the violence. ‘We will not tolerate it. Action will be taken against the people responsible for the violence.’
The Parbatya Chattagram Jana Sanghati Samiti president, Jyotirindra Bodhipriya Larma, condemned the attack on ethnic minority villages after attempts to grab their land. ‘The Bengali settlers attacked the villages at the direct patronisation of security forces.’
The United People’s Democratic Front and its front organisations condemned the attack and demanded arrest and trial of the people responsible for the attacks.
UPDF front organisations will bring out a procession in Dhaka University today in protest at the attack.
Earlier on April 14, the Bengali settlers cleared the forest on a half of the disputed hillock when the ethnic people were celebrating Baisuk, Sangrai and Biju.
The hill people at the time lodged complaints with the Ramgarh upazila nirbahi officer and the superintendent of police of Khagrachari but no action had been taken, the sources said.
------------------
Report from Kaler Kantho: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=University&pub_no=494&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=8
খাগড়াছড়িতে সংঘর্ষে তিনজন নিহতপাহাড়িদের বাড়িঘরে আগুন খাগড়াছড়ি ও রামগড় প্রতিনিধি ভূমি বিরোধের জের ধরে খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলায় গতকাল রবিবার প্রতিপক্ষের হামলায় তিনজন নিহত এবং অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। তৈকর্মা মৌজার কচুবাউন্তি এলাকায় গতকাল দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাঙালিরা হামলার জন্য পাহাড়ি লোকজনকে দায়ী করেছে। ঘটনার পর পাহাড়িদের ২০ থেকে ৩০টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পাহাড়িদের সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) অভিযোগ করেছে, বাঙালিরা রেমং মারমা (৩২) নামের এক আদিবাসীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ আছে আরো সাতজন
পাহাড়ি। বাঙালিদের অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ি-ফেনী-চট্টগ্রাম সড়কে বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল। পরে প্রশাসন মানিকছড়ি ও রামগড় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে।
বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে থমথমে পরিস্থিতি দেখা গেছে। রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট মো. জহির সাংবাদিকদের বলেন, 'ঘটনাস্থলে একজন নিহত হয়েছেন। ঘটনাটি দুর্গম এলাকায় হওয়ায় সঠিক তথ্য পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। গুইমারা থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।'
কচুবাউন্তি এলাকার ইমতিয়াজুল ইসলাম জানান, মাসখানেক আগে জয়নাল তিসি নামের এক ব্যক্তি বিরোধপূর্ণ জায়গায় ঘর তোলেন। পাহাড়ি লোকজন এতে কয়েক দফা বাধা দেয়। এরপর জয়নাল তিসির নিয়োজিত ১০-১৫ জন শ্রমিক গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে জমি পরিষ্কার করতে গেলে পাহাড়িরা হামলা চালায়। এতে আইয়ুব আলী (৩৮) নামের এক শ্রমিক ঘটনাস্থলে নিহত হন। মানিকছড়ি হাসপাতালে নেওয়ার পর নওয়াব আলী (৫০) ও সুনীল চন্দ্র সরকার নামের আরো দুজন শ্রমিক মারা যান। আহত দুই শ্রমিক বদিউজ্জামান (৩৫) ও মোমিনকে (৩০) চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ বাঙালিরা রাস্তা অবরোধ করে। জেলার জালিয়াপাড়া, গুইমারায় অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ি-ফেনী-চট্টগ্রাম সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কচুবাউন্তির আশপাশের কয়েকটি এলাকায় পাহাড়িদের বেশ কিছু বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলার জন্য ওই এলাকা ঘুরে আদিবাসী কাউকে পাওয়া যায়নি। তারা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় বাঙালিরা অবশ্য দাবি করে, পাহাড়িদের নয়; তাদের বাড়িঘরই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। আতঙ্কিত কিছু বাঙালি পরিবার এলাকা ছেড়ে চলেও গেছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক আনিস উল হক ভূঁইয়া বলেন, 'আমি ঘটনাটি শুনেছি। এর জন্য দায়ী যারাই হোক না কেন, তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।'
অন্যদিকে ইউপিডিএফের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিরন চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গত ১৪ এপ্রিল বৈসাবি উৎসবের সুযোগে বাঙালিরা জায়গাটি দখল করতে গিয়েছিল। ওই সময় বিষয়টি রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারকে জানানো হয়ে। বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করা হয়, বাঙালিরা রেমং মারমা নামের এক আদিবাসীকে গতকাল পিটিয়ে হত্যা করেছে। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছে সাতজন পাহাড়ি।
মানিকছড়ির মহামুণি কার্বারিপাড়ায় গত সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ বাঙালিরা আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ---------------------- Report from Samakal: http://samakal.com.bd/details.php?news=13&action=main&option=single&news_id=149275&pub_no=666
খাগড়াছড়ি/রামগড় প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ের বড়পিলাকের কচু বাউন্তী এলাকায় ভূমি বিরোধের জের ধরে সংঘটিত পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে আইয়ুব আলী (৩৫), নওয়াব আলী (৬০) ও সুনীল চন্দ্র সরকার (২৫) নামে ৩ বাঙালি নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইউপিডিএফ দাবি করেছে, রেমং মার্মা নামে এক পাহাড়িকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রায় ৩০ জন। গুরুতর আহত ৫ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য আহতদের খাগড়াছড়ি, মাটিরাঙা, মানিকছড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা চট্টগ্রাম-ফেনী-খাগড়াছড়ি সড়ক অবরোধ করে গাড়ি ভাংচুর করেছে। রামগড় ও মানিকছড়ি উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বিশালাকার একটি পাহাড়ি ভূমির দখল ও মালিকানা নিয়ে স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিরা পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়ে আসছিল। বাঙালিদের পক্ষ থেকে এ ভূমির মালিকানা আশির দশকের কবুলিয়ত মূলে নিজেদের বলে দাবি করা হলেও পাহাড়িরাও এ ভূমি নিজেদের দাবি করে আসছিল। জমি দখলের উদ্দেশ্যে পাহাড়ি-বাঙালিরা এর আগেও কয়েকবার ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিল। স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিরা জানান, গতকাল ওই ভূমিতে বাঙালিরা ক্ষেতের জন্য মাঠ প্রস্তুত করতে গেলে প্রতিবেশী মারমারা নিজেদের জায়গা দাবি করে বাঙালিদের বাধা দেয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বিষয়টি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের চিহ্নিত কর্মীদের প্ররোচনায় পাহাড়িরা বাঙালিদের ওপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে আইয়ুব আলী নিহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও দু'জনের মৃত্যু হয়।
প্রাণহানির সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ঘটনাস্থল ছাড়াও জালিয়াপাড়া, গুইমারা, রামগড় এবং বড়পিলাক এলাকায় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের প্রায় ৩৫-৪০টি বাড়িতে অগি্নসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পাহাড়ি-বাঙালি উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংবাদ পেয়ে গুইমারা রিজিয়ন ও সিন্দুকছড়ি সেনা জোনের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এমপি যতীন্দ্রলাল ত্রিপুরা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহেদুল আলম ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে বলে এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করেন তারা।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আবু কালাম সিদ্দিক ও রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার একেএম জহিরুল ইসলাম জানান, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও দায়িত্ব পালন করছে।
ইউপিডিএফের বিবৃতি :ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) খাগড়াছড়ি জেলা ইউনিটের প্রধান সংগঠক প্রদীপন খীসা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সভাপতি নতুন কুমার চাকমা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অংগ্য মারমা ও হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কণিকা দেওয়ান এক যুক্ত বিবৃতিতে দোষীদের যথোপযুক্ত শাস্তি প্রদান, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ এবং ভূমি বেদখল বন্ধের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানান। তারা বলেন, অবিলম্বে ভূমি বেদখল বন্ধ করা না হলে ব্যাপক গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
জেলাজুড়ে আতঙ্ক : এদিকে প্রাণহানির খবরে জেলাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। বিশেষ করে পাহাড়ি জনপদের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে টেলিফোনে খবর নেওয়ার পাশাপাশি প্রকাশ করা হয়েছে গভীর উদ্বেগ। অজানা আতঙ্কে দুপুরের পর থেকেই খোদ খাগড়াছড়ি শহরই অনেকটা জনশূন্য হয়ে পড়ে। সাধারণ বাঙালিদের পক্ষ থেকে এ ঘটনার দ্রুত বিচার, পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং বাঙালি এলাকার নিরাপত্তা বিধানে প্রশাসনের পদক্ষেপ চাওয়া হয়েছে।
পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা আহ্বায়ক মোঃ আবদুল মজিদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং বাঙালি হত্যাকারীদের বিচার দাবি করে বলেন, এর মাধ্যমে পার্বত্য এলাকার বাঙালিদের নিরাপত্তাহীনতা, অসহায়ত্ব এবং ভূমিহীন মানবেতর জীবনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
রামগড় ও মানিকছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি :ভূমি বিরোধকে কেন্দ্র করে রামগড়ে সংঘটিত প্রাণহানির ঘটনা এবং পরে বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা প্রশমন এবং আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে জেলার রামগড় ও মানিকছড়ি উপজেলায় রাতভর ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ খালেদ রহীম ১৪৪ ধারা জারির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, প্রয়োজনে এর আওতা এবং সময় বাড়ানো হতে পারে।
এদিকে ভূমি বিরোধে নিহত হওয়া ব্যক্তিদের লাশ নিয়ে বাঙালিরা সন্ধ্যায় মানিকছড়িতে মিছিল করেছে। মিছিলকারী উত্তেজিত বাঙালিরা মানিকছড়িতে মহামুনি টিলায় পাহাড়িদের কয়েকটি বাড়িঘরে অগি্নসংযোগ ও লুটপাট চালিয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। অজানা আতঙ্কে মানিকছড়ি বাজার, রাজপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক পাহাড়ি পরিবার নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে।
3 die in CHT clash over land dispute→ Jasim Uddin Majumder, Khagrachhari At least three people were killed and many others injured in a clash on Sunday between ethnic minorities and Bangalee settlers over land disputes in Khagrachhari of Chittagong Hill Tracts.
Section 144 was imposed in Manikchhari and Ramgarh upazilas in the evening.
At least 40 houses, most of which belonged to minority groups, were set on fire during the clash.
Bangalees also allegedly burnt down around 10 houses of indigenous people at Mohalchhari.
Meanwhile, UPDF claimed that Bangalees beat an ethnic group member named Remong Marma to death.
Police and witnesses said a group of ethnic groups attacked Bangalee settlers working in a garden in Kochubamti village of Ramgarh upazila. The Bangalees retaliated, they said.
The assistant superintendent of police of Khagrachhari district told daily sun that he received report of three people dying in the clash. They were identified by police as Ayub Ali, 38, of Kochubamti, Noab Ali, 60, and Sunil Sarker of Boro Pilak village. They all were Bangalees.
The clash ensued around 2:00pm and lasted for at least an hour.
Riot police reached the remote vicinity after the clash. Members of the armed forces also visited the troubled scene.
Monzurul Akter, a sub-inspector of Guimara Police Station, said the clash took place over a land dispute between ethnic groups and settlers.
Of the injured, two—Bodiuzzaman and Monir—were in critical condition and were admitted to Chittagong Medical College Hospital.
Following the clash, the settlers put barricade on the Khagrachhari-Feni road, disrupting traffic movement for hours. They also allegedly torched a number of homesteads of ethnic people and forced them away from their villages.
Local Bangalees alleged that the clash took place when a local named Joynal Pishi was cleaning his garden, which is on a disputed land. Eight labourers were with him. Kanzuri Chowdhury, headman of the locality, however held Bangalees responsible for the attack.
The PCJSS condemned the attack on the indigenous people.
Dispute over land ownership is a major reason for conflicts between Bangalees and indigenous people in the CHT, which had once been battered by insurgency for more than two decades. The indigenous people had opted for armed struggle for self-rule in the region. The CHT accounts for one-tenth of the total landmass of the country.
Insurgency came to an end through the signing of the CHT treaty between the government and the ethnic groups. --------------------------------------------------------------------
At least four were killed and six villages of ethnic minority people were burnt on Sunday in violence centring on land disputes in Khagrachari.
Sources in the area said that the violence had spread to Ramgarh and Manikchari in the district.
The administration banned gathering, rallies and carrying firearms by ordering Section 144 of the Code of Criminal Procedure for 24 hours at the places beginning 8:00pm Sunday as the violence was spreading.
Violence erupted when Bengali settlers began clearing the forest on 50 acres of disputed hillock, which belongs to the Marmas, near Shankhola Para at Hafchari union of Ramgarh in the afternoon.
Witnesses said that a group of Bengali settlers had gone to the hillock and begun planting banana saplings after clearing the forest about midday. Ethnic minority people then lodged protests but the Bengali settlers had not heeded them.
Ethnic minority people at one point attacked the Bengali labourers when they were sitting idle after lunch.
The injured labourer Ayub Ali died on his way to Manikchari Health Complex and Noab Ali and Sunil Sarkar died being admitted the hospital.
As the news spread, Bengali settlers attacked the villages of Shankhola, Taikarma, Sica, Riyamrang and Padachhara, home to ethnic minority people and burnt at least 60 houses in the villages.
A Marma young man, Remong Marma, was reportedly hacked to death at Shankhola, villagers said.
The Hafchari union council chairman, Cha Thowai Marma, said that the Bengali settlers had burnt down atleast 100 houses in his union.
Mongshoi Marma, a headman at Guimara, said that the villages of ethnic minority people left their homesteads for safety in the forest.
Panic gripped the entire district and ethnic minority communities at Ramgargh and Manikchari.
Violence also spilled over to Jaliapara, Manikchari upazila headquarters and Mohamuni. Shops owned by ethnic minority people at the Manikchari market place were looted and eight houses at Mahamuni were also burnt during a procession the Bengali settlers brought out in the area. The marchers were carrying a body of the three deceased.
At Jaliapara, Bengali settlers were stopping every vehicle and looking for ethnic minority people. Senior government official Jyoti Ranjan Chakma was taken off a bus there and severely beaten up.
Reports from Manikchari said that almost all the houses of the ethnic minority people on both sides of the Chittagong–Khagrachari Highway between the Manikchari district headquarters and Jaliapara were looted and most of the houses were burnt.
Vehicle movement on Chittagong–Khagrachari and Feni–Khagrachari highways came to a halt. Additional policemen and soldiers have been deployed in the two upazilas.
The superintendent of police of Khagrachari, Abu Kalam Siddique, confirmed the death of three Bengalis but could not say whether any ethnic minority people were killed in the violence. ‘We are extremely busy and cannot talk with you right now,’ he said over telephone in the evening.
The Khagrachari deputy commissioner, Anis-ul-Haque Bhuiyan, said he was informed of the violence. ‘We will not tolerate it. Action will be taken against the people responsible for the violence.’
The Parbatya Chattagram Jana Sanghati Samiti president, Jyotirindra Bodhipriya Larma, condemned the attack on ethnic minority villages after attempts to grab their land. ‘The Bengali settlers attacked the villages at the direct patronisation of security forces.’
The United People’s Democratic Front and its front organisations condemned the attack and demanded arrest and trial of the people responsible for the attacks.
UPDF front organisations will bring out a procession in Dhaka University today in protest at the attack.
Earlier on April 14, the Bengali settlers cleared the forest on a half of the disputed hillock when the ethnic people were celebrating Baisuk, Sangrai and Biju.
The hill people at the time lodged complaints with the Ramgarh upazila nirbahi officer and the superintendent of police of Khagrachari but no action had been taken, the sources said.
------------------
Report from Kaler Kantho: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=University&pub_no=494&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=8
খাগড়াছড়িতে সংঘর্ষে তিনজন নিহতপাহাড়িদের বাড়িঘরে আগুন খাগড়াছড়ি ও রামগড় প্রতিনিধি
স্থানীয় বাঙালিরা হামলার জন্য পাহাড়ি লোকজনকে দায়ী করেছে। ঘটনার পর পাহাড়িদের ২০ থেকে ৩০টি বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। পাহাড়িদের সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) অভিযোগ করেছে, বাঙালিরা রেমং মারমা (৩২) নামের এক আদিবাসীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ আছে আরো সাতজন
পাহাড়ি। বাঙালিদের অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ি-ফেনী-চট্টগ্রাম সড়কে বন্ধ হয়ে যায় যানবাহন চলাচল। পরে প্রশাসন মানিকছড়ি ও রামগড় এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে।
বিকেলে ঘটনাস্থলে গিয়ে থমথমে পরিস্থিতি দেখা গেছে। রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট মো. জহির সাংবাদিকদের বলেন, 'ঘটনাস্থলে একজন নিহত হয়েছেন। ঘটনাটি দুর্গম এলাকায় হওয়ায় সঠিক তথ্য পেতে বেগ পেতে হচ্ছে। গুইমারা থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে।'
কচুবাউন্তি এলাকার ইমতিয়াজুল ইসলাম জানান, মাসখানেক আগে জয়নাল তিসি নামের এক ব্যক্তি বিরোধপূর্ণ জায়গায় ঘর তোলেন। পাহাড়ি লোকজন এতে কয়েক দফা বাধা দেয়। এরপর জয়নাল তিসির নিয়োজিত ১০-১৫ জন শ্রমিক গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে জমি পরিষ্কার করতে গেলে পাহাড়িরা হামলা চালায়। এতে আইয়ুব আলী (৩৮) নামের এক শ্রমিক ঘটনাস্থলে নিহত হন। মানিকছড়ি হাসপাতালে নেওয়ার পর নওয়াব আলী (৫০) ও সুনীল চন্দ্র সরকার নামের আরো দুজন শ্রমিক মারা যান। আহত দুই শ্রমিক বদিউজ্জামান (৩৫) ও মোমিনকে (৩০) চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ বাঙালিরা রাস্তা অবরোধ করে। জেলার জালিয়াপাড়া, গুইমারায় অবরোধের কারণে খাগড়াছড়ি-ফেনী-চট্টগ্রাম সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। কচুবাউন্তির আশপাশের কয়েকটি এলাকায় পাহাড়িদের বেশ কিছু বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি সম্পর্কে কথা বলার জন্য ওই এলাকা ঘুরে আদিবাসী কাউকে পাওয়া যায়নি। তারা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। স্থানীয় বাঙালিরা অবশ্য দাবি করে, পাহাড়িদের নয়; তাদের বাড়িঘরই জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। আতঙ্কিত কিছু বাঙালি পরিবার এলাকা ছেড়ে চলেও গেছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক আনিস উল হক ভূঁইয়া বলেন, 'আমি ঘটনাটি শুনেছি। এর জন্য দায়ী যারাই হোক না কেন, তাদের উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে।'
অন্যদিকে ইউপিডিএফের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক নিরন চাকমা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, গত ১৪ এপ্রিল বৈসাবি উৎসবের সুযোগে বাঙালিরা জায়গাটি দখল করতে গিয়েছিল। ওই সময় বিষয়টি রামগড় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপারকে জানানো হয়ে। বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগ করা হয়, বাঙালিরা রেমং মারমা নামের এক আদিবাসীকে গতকাল পিটিয়ে হত্যা করেছে। এ ছাড়া নিখোঁজ রয়েছে সাতজন পাহাড়ি।
মানিকছড়ির মহামুণি কার্বারিপাড়ায় গত সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ বাঙালিরা আগুন দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ---------------------- Report from Samakal: http://samakal.com.bd/details.php?news=13&action=main&option=single&news_id=149275&pub_no=666
রামগড়ে পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে নিহত ৩
৩৫ বাড়িতে অগি্নসংযোগ, আহত ৩০
পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে রামগড়ে কয়েকটি ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয় সমকাল
খাগড়াছড়ির রামগড়ের বড়পিলাকের কচু বাউন্তী এলাকায় ভূমি বিরোধের জের ধরে সংঘটিত পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষে আইয়ুব আলী (৩৫), নওয়াব আলী (৬০) ও সুনীল চন্দ্র সরকার (২৫) নামে ৩ বাঙালি নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে ইউপিডিএফ দাবি করেছে, রেমং মার্মা নামে এক পাহাড়িকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রায় ৩০ জন। গুরুতর আহত ৫ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য আহতদের খাগড়াছড়ি, মাটিরাঙা, মানিকছড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা চট্টগ্রাম-ফেনী-খাগড়াছড়ি সড়ক অবরোধ করে গাড়ি ভাংচুর করেছে। রামগড় ও মানিকছড়ি উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে বিশালাকার একটি পাহাড়ি ভূমির দখল ও মালিকানা নিয়ে স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিরা পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়ে আসছিল। বাঙালিদের পক্ষ থেকে এ ভূমির মালিকানা আশির দশকের কবুলিয়ত মূলে নিজেদের বলে দাবি করা হলেও পাহাড়িরাও এ ভূমি নিজেদের দাবি করে আসছিল। জমি দখলের উদ্দেশ্যে পাহাড়ি-বাঙালিরা এর আগেও কয়েকবার ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছিল। স্থানীয় পাহাড়ি-বাঙালিরা জানান, গতকাল ওই ভূমিতে বাঙালিরা ক্ষেতের জন্য মাঠ প্রস্তুত করতে গেলে প্রতিবেশী মারমারা নিজেদের জায়গা দাবি করে বাঙালিদের বাধা দেয়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে বিষয়টি সংঘর্ষে রূপ নেয়। এ সময় একটি আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলের চিহ্নিত কর্মীদের প্ররোচনায় পাহাড়িরা বাঙালিদের ওপর ধারালো অস্ত্র নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লে ঘটনাস্থলে আইয়ুব আলী নিহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও দু'জনের মৃত্যু হয়।
প্রাণহানির সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ঘটনাস্থল ছাড়াও জালিয়াপাড়া, গুইমারা, রামগড় এবং বড়পিলাক এলাকায় তীব্র উত্তেজনা দেখা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের প্রায় ৩৫-৪০টি বাড়িতে অগি্নসংযোগ এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পাহাড়ি-বাঙালি উভয়ের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংবাদ পেয়ে গুইমারা রিজিয়ন ও সিন্দুকছড়ি সেনা জোনের সদস্যরা ঘটনাস্থলে পেঁৗছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও এমপি যতীন্দ্রলাল ত্রিপুরা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহেদুল আলম ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান। জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে বলে এলাকাবাসীকে আশ্বস্ত করেন তারা।
খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার আবু কালাম সিদ্দিক ও রামগড় সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার একেএম জহিরুল ইসলাম জানান, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও দায়িত্ব পালন করছে।
ইউপিডিএফের বিবৃতি :ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) খাগড়াছড়ি জেলা ইউনিটের প্রধান সংগঠক প্রদীপন খীসা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সভাপতি নতুন কুমার চাকমা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সভাপতি অংগ্য মারমা ও হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক কণিকা দেওয়ান এক যুক্ত বিবৃতিতে দোষীদের যথোপযুক্ত শাস্তি প্রদান, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ এবং ভূমি বেদখল বন্ধের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানান। তারা বলেন, অবিলম্বে ভূমি বেদখল বন্ধ করা না হলে ব্যাপক গণআন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
জেলাজুড়ে আতঙ্ক : এদিকে প্রাণহানির খবরে জেলাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক। বিশেষ করে পাহাড়ি জনপদের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে টেলিফোনে খবর নেওয়ার পাশাপাশি প্রকাশ করা হয়েছে গভীর উদ্বেগ। অজানা আতঙ্কে দুপুরের পর থেকেই খোদ খাগড়াছড়ি শহরই অনেকটা জনশূন্য হয়ে পড়ে। সাধারণ বাঙালিদের পক্ষ থেকে এ ঘটনার দ্রুত বিচার, পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার এবং বাঙালি এলাকার নিরাপত্তা বিধানে প্রশাসনের পদক্ষেপ চাওয়া হয়েছে।
পার্বত্য বাঙালি ছাত্র পরিষদের খাগড়াছড়ি জেলা আহ্বায়ক মোঃ আবদুল মজিদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং বাঙালি হত্যাকারীদের বিচার দাবি করে বলেন, এর মাধ্যমে পার্বত্য এলাকার বাঙালিদের নিরাপত্তাহীনতা, অসহায়ত্ব এবং ভূমিহীন মানবেতর জীবনের চিত্র ফুটে উঠেছে।
রামগড় ও মানিকছড়িতে ১৪৪ ধারা জারি :ভূমি বিরোধকে কেন্দ্র করে রামগড়ে সংঘটিত প্রাণহানির ঘটনা এবং পরে বিভিন্ন এলাকায় সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা প্রশমন এবং আইন-শৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে জেলার রামগড় ও মানিকছড়ি উপজেলায় রাতভর ১৪৪ ধারা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ খালেদ রহীম ১৪৪ ধারা জারির সত্যতা নিশ্চিত করে বলেছেন, প্রয়োজনে এর আওতা এবং সময় বাড়ানো হতে পারে।
এদিকে ভূমি বিরোধে নিহত হওয়া ব্যক্তিদের লাশ নিয়ে বাঙালিরা সন্ধ্যায় মানিকছড়িতে মিছিল করেছে। মিছিলকারী উত্তেজিত বাঙালিরা মানিকছড়িতে মহামুনি টিলায় পাহাড়িদের কয়েকটি বাড়িঘরে অগি্নসংযোগ ও লুটপাট চালিয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। অজানা আতঙ্কে মানিকছড়ি বাজার, রাজপাড়াসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক পাহাড়ি পরিবার নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গেছে।
-------------------------------------------
Report from Daily Sun: http://www.daily-sun.com/?view=details&type=daily_sun_news&pub_no=190&cat_id=1&menu_id=1&news_type_id=1&index=03 die in CHT clash over land dispute→ Jasim Uddin Majumder, Khagrachhari At least three people were killed and many others injured in a clash on Sunday between ethnic minorities and Bangalee settlers over land disputes in Khagrachhari of Chittagong Hill Tracts.
Section 144 was imposed in Manikchhari and Ramgarh upazilas in the evening.
At least 40 houses, most of which belonged to minority groups, were set on fire during the clash.
Bangalees also allegedly burnt down around 10 houses of indigenous people at Mohalchhari.
Meanwhile, UPDF claimed that Bangalees beat an ethnic group member named Remong Marma to death.
Police and witnesses said a group of ethnic groups attacked Bangalee settlers working in a garden in Kochubamti village of Ramgarh upazila. The Bangalees retaliated, they said.
The assistant superintendent of police of Khagrachhari district told daily sun that he received report of three people dying in the clash. They were identified by police as Ayub Ali, 38, of Kochubamti, Noab Ali, 60, and Sunil Sarker of Boro Pilak village. They all were Bangalees.
The clash ensued around 2:00pm and lasted for at least an hour.
Riot police reached the remote vicinity after the clash. Members of the armed forces also visited the troubled scene.
Monzurul Akter, a sub-inspector of Guimara Police Station, said the clash took place over a land dispute between ethnic groups and settlers.
Of the injured, two—Bodiuzzaman and Monir—were in critical condition and were admitted to Chittagong Medical College Hospital.
Following the clash, the settlers put barricade on the Khagrachhari-Feni road, disrupting traffic movement for hours. They also allegedly torched a number of homesteads of ethnic people and forced them away from their villages.
Local Bangalees alleged that the clash took place when a local named Joynal Pishi was cleaning his garden, which is on a disputed land. Eight labourers were with him. Kanzuri Chowdhury, headman of the locality, however held Bangalees responsible for the attack.
The PCJSS condemned the attack on the indigenous people.
Dispute over land ownership is a major reason for conflicts between Bangalees and indigenous people in the CHT, which had once been battered by insurgency for more than two decades. The indigenous people had opted for armed struggle for self-rule in the region. The CHT accounts for one-tenth of the total landmass of the country.
Insurgency came to an end through the signing of the CHT treaty between the government and the ethnic groups. --------------------------------------------------------------------
No comments:
Post a Comment