কমিশনের স্মারকলিপি
আদিবাসীদের ওপর হামলার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
| তারিখ: ২৬-০২-২০১১
পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী জুম্ম সম্প্রদায়ের ওপর বাঙালিদের হামলার খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন (দ্য ইন্টারন্যাশনাল চিটাগাং হিলট্র্যাকস কমিশন, সংক্ষেপে সিএইচটিসি)। কমিশন ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তে একটি উচ্চপদস্থ কমিটি গঠন এবং আদিবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানায়। গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী বরাবর পাঠানো এক স্মারকলিপিতে সংগঠনটি এ আহ্বান জানায়।
কমিশনের তিন কো-চেয়ার এরিখ অ্যাভেব্যুরি, সুলতানা কামাল ও আইডা নিকোলাইসেন স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন। এতে বলা হয়, ১৭ ফেব্রুয়ারি রাঙামাটির লংদু উপজেলার রাঙ্গিপাড়া গ্রামে একজন বাঙালির লাশ পাওয়া যায়। তাঁকে আদিবাসীরা হত্যা করেছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ায় জুম্ম সম্প্রদায়ের ওপর প্রায় ৩০০ বাঙালি হামলা চালায়। সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সদস্যদের উপস্থিতিতে তারা নিরীহ জুম্ম সম্প্রদায়ের লোকজনকে মারধর করে এবং তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে। পরের দিন পার্শ্ববর্তী কুদুকছড়ি গ্রামে এ ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে সেখানকার জুম্ম সম্প্রদায়ের লোকজনকে সেনাসদস্যরা নির্যাতন করেন। এ ছাড়া রাঙামাটির বাঘাইঘাট ও খাগড়াছড়ি শহরে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আদিবাসীদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনার স্মরণ অনুষ্ঠানও সেনাবাহিনী এ বছর করতে দেয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞপ্তি।
আদিবাসীদের ওপর হামলার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
| তারিখ: ২৬-০২-২০১১
পার্বত্য চট্টগ্রামে আদিবাসী জুম্ম সম্প্রদায়ের ওপর বাঙালিদের হামলার খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে আন্তর্জাতিক পার্বত্য চট্টগ্রাম কমিশন (দ্য ইন্টারন্যাশনাল চিটাগাং হিলট্র্যাকস কমিশন, সংক্ষেপে সিএইচটিসি)। কমিশন ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্তে একটি উচ্চপদস্থ কমিটি গঠন এবং আদিবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানায়। গত মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী বরাবর পাঠানো এক স্মারকলিপিতে সংগঠনটি এ আহ্বান জানায়।
কমিশনের তিন কো-চেয়ার এরিখ অ্যাভেব্যুরি, সুলতানা কামাল ও আইডা নিকোলাইসেন স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেন। এতে বলা হয়, ১৭ ফেব্রুয়ারি রাঙামাটির লংদু উপজেলার রাঙ্গিপাড়া গ্রামে একজন বাঙালির লাশ পাওয়া যায়। তাঁকে আদিবাসীরা হত্যা করেছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়ায় জুম্ম সম্প্রদায়ের ওপর প্রায় ৩০০ বাঙালি হামলা চালায়। সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির সদস্যদের উপস্থিতিতে তারা নিরীহ জুম্ম সম্প্রদায়ের লোকজনকে মারধর করে এবং তাদের বাড়িঘর ভাঙচুর করে। পরের দিন পার্শ্ববর্তী কুদুকছড়ি গ্রামে এ ঘটনার প্রতিবাদ করতে গেলে সেখানকার জুম্ম সম্প্রদায়ের লোকজনকে সেনাসদস্যরা নির্যাতন করেন। এ ছাড়া রাঙামাটির বাঘাইঘাট ও খাগড়াছড়ি শহরে ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে আদিবাসীদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনার স্মরণ অনুষ্ঠানও সেনাবাহিনী এ বছর করতে দেয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিজ্ঞপ্তি।
No comments:
Post a Comment